‘অসমাপ্ত ইমারত’
-রাণা চ্যাটার্জী
তোমার চোখে ইমারত বানাবো বলেই
ইট,বালি,পাথর সঞ্চয় করেছি একটু একটু করে ,
সিমেন্টের রকম ফেরে হতবাক হয়েও
কেবল মনের কথা শুনেছি কান পেতে,
সম্পর্কের ভিত মজবুত করার তাগিদে!
ভালো রকম জমাট ,মজবুত হবে কিনা সে আশঙ্কা রেখেও কাক তাড়ুয়া হয়ে জমি আগলে আমি ,
পাছে না সিন্ডিকেটের দামাল ছেলে কব্জা
করতে এসে বিছায় অনভিপ্রেত কাঁটা !
কলেজ পড়ার সেই পাল্লা ভারী আবেগের দিনে,
জমির দখল আদৌ আমার কি না,সে পরীক্ষা না করেই,
কুঁড়েঘর বানাতে যাবার একরাশ স্বপ্ন,
তাসের ঘর হয়ে ভেঙ্গে গেছিলো আচমকা চোখের নোনা খাঁড়িতে!
সে ঝুঁকি আর নেই ,তুমিই এসেছো আজ ,
ফিরিয়ে দিতে আমার সেই নড়বড়ে বাড়ির কাঠামো সম্পূর্ণ করার অধিকার সমর্পণে।
হাতবদল হওয়া জমি আজ আমার হাতে,
সঙ্গে সম্মতির ভরসা দলিল ।
কুঁড়ে ঘর আর নয়,পাকা দালানই তুলবো।
লুক্কায়িত ভয়,আবার যদি জমি হাতছাড়া হয়ে নিরাশ্রয় করে তোলে আমার স্বপ্ন সন্ধানী স্বত্তা!
Wooow……. Khub sundor