পরচর্চায় পরনিন্দা মুখরা
– অতীশ দীপঙ্কর
যে ভাষায় প্রথম মা ডেকেছি সে আমার
ভাষা, হোক বাংলা উর্দু অলচিকি, সেও মা,
চাঁদের পাহাড়ে যাওয়া যন্ত্রমানবের
পেটে বুকে পিঠে অজস্র মায়ের ভাষা।
হিটলারের একদেশ এক ভাষা এক জাতি
নিয়েই নাৎসি বাহিনী,
অর্থনীতির বেহাল দশায় ভারতের আসমুদ্র হিমালয়ে
হিটলারের ভুত চাঁদ ছেড়ে ঘুরছে দেখি।
হঠাৎই একদিন আরেকটি একুশে ফেব্রুয়ারি
দেশের ঘরেঘরে ক্ষেত্র হয়ে উঠবে,
স্বপ্ন দেখার মা ডাকার শব্দ বর্ণচোরা কেড়ে নিলে
এদেশের মাটি কেঁপে উঠবেই উঠবে।
যুগযুগান্তের সংস্কৃতির ঐতিহ্য আজও ধ্বজা হয়ে
হাওয়ায় হাওয়ায় মজ্জায় ওড়ে,
কায়েমী স্বার্থন্বেষীর দল একটি হাই তুলে
হারমনিয়ামের সুর গেলো ভুলে।
অশোক চক্রের প্রতিটি তার এখনো অরকেষ্ট্রার
মতো তেরঙা পতাকায় পতপত ওড়ে,
বিবিধের মাঝে মিলন মহানের তেজে যে দেশ
সেরা হয়ে আছে, ভাঙলে ঘরেই আগুন জ্বলবে।
একদেশে এক জাতিকে ধুয়ে কি জল খাবে লোকে?
হিন্দি ও হিন্দু সহদর হলে আধুনিক ভারত শ্রেষ্ঠতর হবে।
খুব সুন্দর লিখলে