সৌন্দর্য্য! সে তো তুমি

সৌন্দর্য্য! সে তো তুমি
-পার্থসারথি

 

 

অসতর্ক মুহূর্তে তোমার উষ্ণতা অনুভব করতেই

আবিষ্কার করে ফেলেছি নিজের ব্যক্তিত্ব-মোক্ষনের সূক্ষ্ম স্নায়ুজালকে।
তোমার বেআব‍রু শারীরিক ভৌগলিকতায় খুঁজে পেয়েছি

পৌরুষকে–নূতন করে,গহীন প্রেম পারাবারে।
তোমার সৃজনস্নিগ্ধ রন্ধ্রপথে সৌরভ মুখরতা,

সৃষ্টি সুখের উল্লাস আনে পরিমিত আমাতে।
উষর উর্বরা বক্ষের অমৃতধারা সৃষ্টিকারী কোমল উৎসমুখ চুম্বন করে তৃপ্ত

তাই লক্ষ বছর অতৃপ্ত আবিলতা।
চন্দ্রমুখী তুমি পূর্ণিমার পূর্ণত্ব তোমাতেই অতলান্তিক ব্যঞ্জনায় বারে বারে বসন্ত আনে মনে—

পলাশরাঙা তপ্ত কামনাকক্ষে।
গহীন আঁধার পথে যৌবন-উপবনে প্রতিদিন সাঙ্গ করি তাই ঈপ্সিত অভিসার।
প্রলম্বিত পললগতি তোমার স্খলিত বসন শায়িত দেহ-তটিনী প্লাবিত হয়

আমারই তৃষিত উৎকণ্ঠার গঙ্গোত্রীর ধারায়—-

তুমি যে দূর্লভ–মূর্ত্তিমতী সৌন্দর্য্য–স্বর্গ থেকে আরও উচ্চে রাখি তাই আমার অভিমানিনীকে।

Loading

Leave A Comment